রবিবার , ২৬ জুলাই ২০২০ | ৩রা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আওয়ামীলীগ
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তথ্য-প্রযুক্তি
  8. ধর্ম
  9. বি এন পি
  10. বিনোদন
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. রাজধানী
  13. লাইফস্টাইল
  14. শিক্ষা
  15. শিল্প ও সাহিত্য

পল্লবীতে মাদক ব্যবাসায়ীদের হামলায় আহত তেল-বিক্রেতার মৃত্যু”

প্রতিবেদক
bangladesh ekattor
জুলাই ২৬, ২০২০ ৬:০৪ অপরাহ্ণ

বাংলাদেশ একাত্তর.কম (মোঃ রাজু আহমেদ)
রাজধানীর মিরপুর-১১, সিমেন্ট সাত্তার এর বাড়ীর সংলগ্নে গত, ২৩ জুলাই ২০২০ ইং তারিখ সন্ধ্যা আনুমান ০৬.৩০ ঘটিকার সময় বিপ্লব হাওলাদার নামের এক তেল ব্যবসায়ীকে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কথা-কাটাকাটির এক পর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে মারধর করে বিহারি ক্যাম্পের কুখ্যাত মাদক সিন্ডিকেটের মুল হোতা ইমতিয়াজ ও রনি। পরের দিন ২৪ জুলাই ২০২০ ইং তারিখে বিপ্লব হাওলাদার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ঢাকা মেডিকল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে  গেলে সেখানে আইসিইউতে সিট খালি না থাকায় জরুরি ভাবে ধানমন্ডি জেনারেল এন্ড কিডনি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার ২৫ জুলাই ২০২০ ইং আনুমানিক রাত ৮টার দিকে মারা যায় তেল বিক্রেতা  বিপ্লব।

ছবি-সংগৃহিত

এ খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়লে প্রতিবাদে গভির রাতে রাস্তায় নেমে আসে এলাকাবাসী। রাতেই খবর পেয়ে পল্লবী থানার (অপারেশন অফিসার) ইমরারুল ইসলাম-সহ তার নেতৃত্বে পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে এলাকাবাসীদের ঘরে যাওয়ার পরামর্শ দেন। পরে ভোর সাড়ে চার-টার দিকে মাদক ব্যবসায়ী ইমতিয়াজের বাবা বিহারীদের সংগঠন “ওয়েল ফেয়ার মিশন অব বিহারিজের সভাপতি ও বায়তুল মোয়াজ্জাম জামে মসজিদের নব-নিযুক্ত সভাপতি মুস্তাক আহমেদ কে জিজ্ঞাসাবাদ কারার উদ্দেশ্যে পল্লবী থানায় আনা হয়।  পুলিশের পক্ষ থেকে জানা যায়, এ বিষয়ে পল্লবী থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
এ বিষয়ে পল্লবী থানার (তদন্ত অফিসার) আব্দুল মাহবুদ বলেন, এই মামলার ২নং আসামী রনিকে আটক করেছি বাকি ১নং আসামী ইমতিয়াজ পলাতক রয়েছে।
সুত্র জানায়, বিহারিদের প্রভাবশালী নেতা মুস্তাকের ছেলে ইমতিয়াজ ও তার সহযোগী রনি ইন্টারনেট ব্যবসার আড়ালে দীর্ঘ দিন ধরে মাদক সাপ্লাই করে আসছে। তারা মিরপুর পল্লবীর বিহারি  ক্যাম্প এলাকায় দাপটের সাথে মাদক সাপ্লাই করে। তারা অবাঙালি হলেও এই মাদক ব্যবসা পরিচালনায় স্থানীয় রাজনৈতিক সুযোগ সুবিধার কোনো কমতি নেই। তারা এতোটাই প্রখর যে মাদক ব্যবসাকে চাঙ্গা রাখতে এলাকায় ১৫০ জনের একটি নামসর্বস্ব ‘মাদক’ নির্মুল কমিটি গঠন করেছে। ৫ জনের টিম করে এলাকার পাড়া মহল্লায় মাদকের দোকান বসিয়েছে প্রসাশনের চোখে ফাঁকি দিয়ে।
স্বাধীনতার পর থেকেই সারা দেশে মাদক না থাকেলেও এই বিহারি ক্যাম্প এলাকায় মাদক পাওয়া সহজ। বিপাকে পড়লেই তারা স্থানীয় কাউন্সিলরের নাম ও বিক্রি করে।
সেই ১৯৭১ সাল থেকে এ পযর্ন্ত বিহারি নেতার আমল-নামা জানতে চোখ রাখুন বাংলাদেশ একাত্তর.কম এ…..

সর্বশেষ - সর্বশেষ সংবাদ