প্রতিবেদক/ উজ্জল বেপারী: প্রকাশিত/ শুক্রবার/ তারিখ/২৬/০৩/২০২১ইং/
এমন জীবন তুমি করিও গঠন, মরণে হাঁসিবে তুমি কাঁদিবে ভুবন ” সেই প্রবাদ বাক্যের যথার্থতার বাস্তবিক প্রমাণ মিলছে ক্যান্টনমেন্ট থানা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাজ্বী আব্বাস উদ্দীনের বেলায়। হাস্য উজ্জল নির্ভেজাল সাদা মনের মানুষ” হাজ্বী আব্বাস উদ্দিন।

হাজ্বী আব্বাস উদ্দিন-নিজ দলীয় কার্যালয়ে-ছবি:সংগৃহীত.
এলাকাবাসী বলেন করোনা মহামারী পরিস্থিতিতে সবাই যখন ঘাপটি মেরে আড়ালে লুকায় তখন আব্বাস উদ্দিন ভয়ানক করোনাকে তোয়াক্কা না করে সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে খাবার পৌছে দিয়েছেন। এক সময় মাটিকাটা এলাকায় বখাটেদের উৎপাতে যুবতী মেয়েরা রাস্তায় চলাফেরা করতে ভয়পেত আজ আব্বাস উদ্দিনের প্রতিবাদী পদক্ষেপের কারনেই এলাকায় যুবতীরা স্বাধীন ভাবে চলাফেরা করতে পারছে। মাটিকাটা এলাকার সোলায়মান বলেন আমাদের এলাকায় মাদকে সয়লাব হয়ে গিয়েছিলো শুধু মাত্র আব্বাস ভাইয়ের মাদক বিরোধী বিভিন্ন কার্যক্রমের কারনে এলাকা থেকে মাদক নির্মুল হয়েছে।
সাধারণ মানুষের অন্তরে আব্বাস উদ্দিনের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা। সুখে-দুঃখে এলাকার মানুষ যাকে পাশে পায় সেই হলো আব্বাস উদ্দিন।
জানা গেছে হাজ্বী আব্বাস উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট থানা আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সভাপতি বর্তমানে একই থানার আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। ক্যান্টনমেন্ট থানাধীন বালুঘাট, মাটিকাটা ও মানিকদি এলাকার একাধিক মসজিদ মাদ্রাসার সভাপতি। বিভিন্ন সেবা মুলক কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত তিনি।
এলাকায় এমনো প্রচল রয়েছে কিশোর গ্যাং, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজি, ইভটিজিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর ভুমিকা পালন করেন তিনি। ক্যান্টনমেন্ট থানা এলাকায় আব্বাস উদ্দিন পরোপকারী হিসেবেই পরিচিত তিনি আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত। দলের বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে নিজেকে সরাসরি যুক্ত রেখেছেন সব সময়। উন্নয়ন মুলক কর্মকাণ্ডে নিজের সব টুকু উজাড় করে দেওয়া মানুষটি হলো হাজ্বী আব্বাস উদ্দিন। মাটিকাটা এলাকায় এক উজ্জল নক্ষত্র ক্যান্টনমেন্ট থানা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্বাস উদ্দিন।
আজ শুক্রবার জুম্মা নামাজের পর আব্বাস উদ্দিন তার দলীয় কার্যালয়ে বসে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ড ও করোনা পরিস্থিতি নিয়ে স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে আলোচনার সময় এই প্রতিবেদকের এক প্রশ্নে আব্বাস উদ্দিন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের জন্য মেগা প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষে যে সাহসী ভুমিকা পালন করে চলেছেন আমরা তার কর্মী হয়ে যদি সামাজিক ভালো কাজ গুলো না করি তাহলে দলের বদনাম হবে। আমি আব্বাস উদ্দিন জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মানব কল্যানে কাজ করে যাবো ভালো কাজ কারার জন্য আমাকে দু’একজন লোক খারাপ বললে তাতে আমার কোনো কিছুই যায় আসেনা।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের কল্যানে মানুষের অধিকার আদায়ের লক্ষে নিজের জীবনসহ স্বপরিবারকে হত্যা করে হয়। দুঃসময় জননেত্রী শেখ হাসিনা দলের হাল ধরেছেন বিরোধীদের নির্যাতনেও থেমে থাকেননি। এদেশের জনগন আওয়ামীলীগের পাশে ছিলেন এখনো আছেন এবং ভবিষ্যতেও থাকবেন বলে আমি আশা রাখি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন একে একে বাস্তবে রুপান্তরিত করেছেন। ১৯৯৬ সালের বাংলাদেশ আর আজকের বাংলাদেশ বহুব্যবধান। চারিদিকে শুধু উন্নয়ন আর উন্নয়ন।