বুধবার , ২ নভেম্বর ২০২২ | ৪ঠা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আওয়ামীলীগ
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তথ্য-প্রযুক্তি
  8. ধর্ম
  9. বি এন পি
  10. বিনোদন
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. রাজধানী
  13. লাইফস্টাইল
  14. শিক্ষা
  15. শিল্প ও সাহিত্য

বিশ্বম্ভরপুরে সাবেক চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা দুই ভাইয়ের আতংকে থাকে সাধারণ মানুষ

প্রতিবেদক
bangladesh ekattor
নভেম্বর ২, ২০২২ ১০:৪৫ অপরাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক।

এ যেন ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে দুই ভাই, বলছি সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা ধনপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও আপন ছোট যুবলীগ নেতার কথা। সুনামগঞ্জ জেলার বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ধনপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম তালুকদার ও যুবলীগ সভাপতি খালেদ মাহমুদের অনিয়ম এবং ক্ষমতার দাপটে নিঃস্ব হয়েছে অনেক অসহায় নিরীহ পরিবারসহ চিনাকান্দি বাজারের ব্যবসায়ীরা। অভিযোগ উঠে ধনপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান থাকা কালিন সময়ে ক্ষমতার দাপটে বিভিন্ন মানুষের উপর অত্যাচার ও নির্যাতন চালিয়েছিল রফিকুল ইসলাম।জানাগেছে বিশ্বম্ভরপুর থানাসহ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ছাড়াও বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি দপ্তরে একাধিক অভিযোগ জমা দিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম তালুকদারের আপন ছোট ভাই খালেদ মাহমুদ তালুকদারের বিরুদ্ধে রয়েছে গাদাগাদা অভিযোগ, খালেদ মাহমুদ উপজেলা যুবলীগের সভাপতির ভাগিয়ে নিয়ে নেওয়ার পর থেকেই তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ চিনা কান্দি বাজারের খুদ্র ব্যবসায়ীরা। বড় ভাই চেয়ারম্যান নিজে যুবলীগ সভাপতি সেই দাপটে পারলে পা মাটিতেই রাখছেনা। চা পান বিড়ি, খুচরা তেল,চাল ডালসহ বিভিন্ন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে টাকা দেননা যুবলীগ নেতা খালেদ। দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ দু’হাত ভরে টাকা কামানোর নেশায় বিভোর থাকে যেকোনো ঝামেলা মিমাংসা করার কথা বলে হাতিয়ে নেন টাকা। এমনকি বিভিন্ন দোকানপাট থেকে বাঁকিতে মালামাল নিয়ে টাকা পরিশোধ করেনা। টাকা চাইলেই পরে দিচ্ছি বলে আর দেয়না। এমন অবস্থায় দোকানিরা পড়েছে চরম বিপাকে।রাজনৈতিক ক্ষমতাশালী হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে টুঁ-শব্দটিও করতে পারেননা। অভিযোগ দিলেও থানা পুলিশ তাদের বিরুদ্ধে জোড়ালো পদক্ষেপ নেয়না। উল্টো পুলিশের জেরার সম্মুখে পড়ে অভিযোগ কারীদের পড়তে হয় নানা বিপদে ভুক্তভোগী আব্দুর রশিদ বলেন, রফিক চেয়ারম্যান বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে আমার জায়গা জমি দখল করেছে এবং মিমাংসা করে দেওয়ার নাম করেও মোটা অংকের টাকা নিয়েছে। এছাড়াও অল্প দামের মধ্যে জমি কিনে দেওয়ার কথা বলে আমার দুই লক্ষ টাকা নিয়েছে শেষ পর্যন্ত জমি কিনে দেয়নি এবং টাকাও ফেরত পাইনি, আমি দোকান বাকি পাই সাত হাজার টাকা সেই টাকা গুলোও দিচ্ছেনা। এবিষয়ে রফিকুল ইসলাম তালুকদারের বক্তব্যে তিনি বলেন যারা অভিযোগ করেছে সব মিথ্যা আমার কাছে কেউ টাকা পাবেনা। তার ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি ব্যস্ত একটা মিটিয়ে আছেন বলে মোবাইল সংযোগটি কেটে দেন।

সর্বশেষ - সর্বশেষ সংবাদ