নিজস্ব প্রতিবেদক;
ঢাকা: চাঁদাবাজি ও মারধরের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া বিএনপি নেতা শামীমকে পরদিনই জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। ভুক্তভোগীরা এ ঘটনায় হতাশা প্রকাশ করেছেন এবং আইনের শাসন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
শামীম রুপনগর থানার স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব। অভিযোগ রয়েছে, সম্প্রতি এক অটোরিকশা গ্যারেজের দারোয়ান চাঁদা না দেওয়ার কারণে শামীম ও তার সহযোগীরা মারধর করেন। ভুক্তভোগী থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ শামীমকে গ্রেপ্তার করে। তবে গ্রেপ্তারের পরদিনই জামিনে মুক্তি পান তিনি।
সাধারণ মানুষের প্রশ্ন, এত বড় অপরাধের পর এত দ্রুত জামিন পাওয়ার পেছনে কী প্রভাব কাজ করেছে? এ ঘটনায় ভুক্তভোগীরা বিচার পাওয়ার আশায় হতাশা প্রকাশ করেছেন।
এদিকে, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির নেতা আমিনুল হক শামীমের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কোনো ব্যবস্থা নেবেন কিনা, তা নিয়ে এখন দলের অভ্যন্তরে আলোচনা চলছে। দলীয় শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য বিএনপি কী পদক্ষেপ নেয়, সেটি দেখার বিষয়।