রবিবার , ২৮ জানুয়ারি ২০১৮ | ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আওয়ামীলীগ
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তথ্য-প্রযুক্তি
  8. ধর্ম
  9. বি এন পি
  10. বিনোদন
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. রাজধানী
  13. লাইফস্টাইল
  14. শিক্ষা
  15. শিল্প ও সাহিত্য

কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কেন নিয়ন্ত্রণ করবে রাজ্যের পুলিশ? বিজেপি

প্রতিবেদক
bangladesh ekattor
জানুয়ারি ২৮, ২০১৮ ৪:০৭ পূর্বাহ্ণ

অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবস্থা করা হয়৷ তা হলে, কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কেন নিয়ন্ত্রণ করবে রাজ্যের পুলিশ? নির্বাচন কমিশনের কাছে এমনই প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে এ বার বিজেপি৷

শাসকদলের তরফে ভোটাধিকার হরণ রুখে দিয়ে নির্বাচন যাতে অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হয়, তার জন্য বিভিন্ন সময় বিরোধী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি করেছে নির্বাচন কমিশনের কাছে৷ অথচ, কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতি সত্ত্বেও শাসকদলের তরফে ভোটাধিকার হরণের অভিযোগও উঠেছে৷

এমনকী, কেন্দ্রীয় বাহিনীকে যথাযথ ভাবে ব্যবহার না করা কিংবা বিভ্রান্ত করে শাসকদলের তরফে ভোটাধিকার হরণের বিষয়েও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের তরফে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ তোলা হয়েছে৷

আর, এই ধরনের পরিস্থিতির মধ্যেই বিজেপির তরফে এ বার নির্বাচন কমিশনের কাছে প্রশ্ন করা হচ্ছে, কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ কেন রাজ্যের পুলিশ করবে? শুধুমাত্র প্রশ্নও নয়৷ রাজ্য বিজেপির তরফে এমনও বলা হচ্ছে, অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ থাকুক নির্বাচন কমিশনের কোনও কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের অধীনে৷

তার কারণ হিসাবে এমনও জানানো হচ্ছে, বামফ্রন্ট হোক অথবা তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত সরকারের আমল, কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপস্থিতি সত্ত্বেও ভোটাধিকার হরণ হয়ে চলেছে৷ বামফ্রন্ট পরিচালিত সরকারের অন্তত শেষ ১৫ বছরের মতো বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত সরকার ভোট করাচ্ছে৷

যদিও, শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় বাহিনীকে নিয়ন্ত্রণের বিষয়টিও নয়৷ নির্বাচন অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ হওয়ার লক্ষ্যে, ভোটগ্রহণ কেন্দ্রের ১০০ মিটার দূরে ভোটারদের পরিচয়পত্র পরীক্ষা এবং, প্রতিটি বুথে অন্তত দু’ জন করে কেন্দ্রীয় বাহিনীর সদস্যকে মোতায়েন করার দাবিও রাজ্য বিজেপির তরফে কমিশনের কাছে করা হয়েছে৷ তবে, নির্বাচন কমিশনের কোনও কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের অধীনে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ রাখার দাবিতে বিজেপির তরফে জোরদার প্রচেষ্টা জারি রাখা হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে৷ ২৯ জানুয়ারি উলুবেড়িয়া লোকসভা এবং নোয়াপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হচ্ছে৷ এই দুই কেন্দ্রের উপনির্বাচনে শাসকদলের তরফে সন্ত্রাসের আবহ তৈরি করা হয়েছে বলেও নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ করেছে বিজেপি৷কলকাতা ২৪x৭

সর্বশেষ - সর্বশেষ সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত