শনিবার , ৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ২৩শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আওয়ামীলীগ
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তথ্য-প্রযুক্তি
  8. ধর্ম
  9. বি এন পি
  10. বিনোদন
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. রাজধানী
  13. রাজনীতি
  14. লাইফস্টাইল
  15. শিক্ষা

মিরপুরের আলোচিত আলমগীর চৌধুরী এখন বিএনপির সক্রিয় কর্মি

প্রতিবেদক
বাংলাদেশ একাত্তর
ডিসেম্বর ৭, ২০২৪ ৩:১৯ অপরাহ্ণ

স্টাফ রিপোর্টার :

রাজধানী মিরপুর ২নং সেকশনের মসজিদ মার্কেটের পাশে ডুইপ প্লট আবাসিক এলাকায় এক সময়ের আলোচিত রিকশাচোরের গডফাদার আলমগীর চৌধুরী ও তার ছেলে কামরুজ্জামান (কামরুল) আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে মিরপুর এলাকাতে বেপরোয়া হয়ে উঠেন এবং এলাকাকে করেন অপরাধের স্বর্গরাজ্য। ৫ আগস্ট স্বৈরাচার হাসিনা সরকার পতনের পরে তিনি বোল পাল্টিয়ে বিএনপির সক্রিয় কর্মি হিসেবে পরিচয় দিয়ে তার সকল অপরাধ চালিয়ে যাচ্ছেন।

তথ্যনুসন্ধানে জানা যায়, মিরপুর মডেল থানায় তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ও জিডি রয়েছে। স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের ঢাকা-১৪ আসনের সাবেক এমপি মইনুল হোসেন খান নিখিলের সাথে তিনি প্রতিটা প্রোগ্রাম করছেন এবং তার এলাকা ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তোফাজ্জল হোসেন টেনু মিয়া কাউন্সিলর হওয়ার পর তাকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এছাড়া নিখেলের প্রতিটা মিছিল মিটিংয়ে অলমগীর চৌধুরী ও ছেলে কামরুজ্জামান কামরুলকে দেখা গেছে। তারা এখন বোল পাল্টিয়ে রাতারাতি মিরপুর এলাকাতে বিএনপির সক্রিয় কর্মি হয়ে গেছেন।

৭নং ওয়ার্ডের স্বেচ্ছাসেবকদলের আহবায়ক হারুন অর রশিদকে কিছু টাকা পয়সা দিয়ে হাত করে আলমগীর চৌধুরী ও তার ছেলে কামরুল বিএনপির ওই নেতার ছত্রছায়ায় রয়েছে।
২ ডিসেম্বর আলমগীর চৌধুরী ও তার ছেলে কামরুলের বিরুদ্ধে দৈনিক খবর বাংলাদেশ পত্রিকার অনলাইনে একটি খবর প্রকাশ হলে সেই নিউজের প্রেক্ষিতে সেচ্ছাসেবকদলের ৭নং ওয়ার্ড আহবায়ক হারুন অর রশিদ সম্পাদককে ফোন করে মিমাংশা করার প্রস্তাবদেন।

একাধিক সুত্রে জানা যায়, আলমগীর চৌধুরী ও তার ছেলে কামরুজ্জামান কামরুল ছিলেন মিরপুরের এক সময়ের আলোচিত রিকশাচোরের গডফাদার। তাদের অত্যাচারে এখনো মিরপুরের সাধারণ জনগণ অতিষ্ঠ।

মিরপুর-২নং সেকশনের ডুইপ প্লট এলাকায় এক সময় আলমগীর চৌধুরী ও তার বড় ছেলে কামরুলের নেতৃত্বে মিরপুরে রিকশাচোরের বড় ধরনের একটি সিন্ডিকেট ছিল। যারা অসহায় নিরীহ রিকশা চালকদের কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রতারণার ফাঁদের মাধ্যমে রিক্সা চুরি করে নিয়ে আসতো আলমগীর ও কামরুলের কাছে, পরবর্তীতে আবার তাদেরই দালালদের মাধ্যমে অর্থের বিনিময়ে সেই রিক্সা ফিরিয়ে দিতো, এটাই ছিল বাপ-ছেলের মূল ব্যবসা। আর এখান থেকে আলমগীর ও কামরুলের উত্থান।

আলমগীর ও কামরুল ডুইপ আবাসিক এলাকার নিরীহ লোকজনের প্লট জোরপূর্বক দখল করে প্লট মালিকদেরকে বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখিয়ে এলাকা থেকে তাড়িয়ে দিয়ে ওই সব দখলকৃত জায়গার উপর রাজউক অনুমোদন বিহীন তিন তলা ভবণ নির্মান করে ভাড়া দিয়ে খাচ্ছেন। এছাড়া ডুইপ আবাসিক এলাকার একটি সরকারি রাস্তা দখল করে রিকশার গ্যারেজ করে রেখেছেন।
আলমগীর ও কামরুলের বিরুদ্ধে কেউ কোন টু শব্দ করলে তাকে মিথ্যা মামলা দিয়েও হয়রানি করেন বলে জানা যায়। (তিন পর্বের দ্বিতীয় পর্ব)

সর্বশেষ - আইন ও আদালত

আপনার জন্য নির্বাচিত

৩৩নং ওয়ার্ড বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে-আহত ১০

নির্বাচন না সংস্কার’ শীর্ষক সংলাপের দ্বিতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত

বেনজীরের ৮৩টি দলিল মুলে সম্পদ ও ৩৩টি ব্যাংক একাউন্ট জব্দ

কুষ্টিয়ায় ছিন্নমূল জনগোষ্ঠির মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

নির্বাচিত সরকারই জনগণকে সাথে নিয়ে রাষ্ট্র সংস্কার ও দেশ পরিচালনা করবে : আমিনুল হক

হযরত শাহআলী মাদ্রাসায় উন্নয়ন কাজ উদ্বোধন, নাগরিক সংবর্ধনায় সাজু

কক্সবাজারে তিশার স্বামী উপদেষ্টা ফারুকী অসুস্থ, হেলিকপ্টারে ঢাকায় প্রেরণ

মিরপুরে বালুর ব্যবসা নিয়ন্ত্রনে দুগ্রুপের সংঘর্ষ

এনসিপির নিবন্ধন ও শাপলা কলি প্রতীক অর্জনে মিরপুরে আনন্দ মিছিল

আ.লীগ নেতা বাবুকে টার্গেট করা গুলি বোনের মাথায়? ইন্টারনেট ব্যবসার দ্বন্দ্বে খুনের রহস্য ঘনীভূত