শনিবার , ৮ নভেম্বর ২০২৫ | ২৩শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আওয়ামীলীগ
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তথ্য-প্রযুক্তি
  8. ধর্ম
  9. বি এন পি
  10. বিনোদন
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. রাজধানী
  13. রাজনীতি
  14. লাইফস্টাইল
  15. শিক্ষা

৩৩নং ওয়ার্ড বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে-আহত ১০

প্রতিবেদক
বাংলাদেশ একাত্তর
নভেম্বর ৮, ২০২৫ ৪:২৬ পূর্বাহ্ণ

৭ নভেম্বরের গণমিছিলে ব্যানারবিতর্ক ঘিরে উত্তেজনা, নয়াপল্টনে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

ঢাকা, শুক্রবার ৭ই নভেম্বর ২০২৫:

৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপির কেন্দ্রীয় গণমিছিলে অংশ নিতে গিয়ে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের ৩৩নং ওয়ার্ড বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অন্তত ১০ জন নেতাকর্মী। আহতদের মধ্যে কয়েকজন বর্তমানে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ৩৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. মান্নান হোসেন শাহীন ও সাধারণ সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলাম অপুর নেতৃত্বে একটি গ্রুপ এবং সিনিয়র সহসভাপতি ওসমান গনির নেতৃত্বে আরেকটি গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে দলীয় প্রভাব ও পূবের দ্বন্দ্ব চলে আসছিলো।

শুক্রবারের কেন্দ্রীয় গণমিছিলে অংশগ্রহণকে কেন্দ্র করে সেই বিরোধ নতুন করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে রূপ নেয়।

দলীয় সূত্র জানায়, দলীয় নিয়ম অনুযায়ী ওয়ার্ডের ব্যানারে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ছবি থাকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু সহসভাপতি ওসমান গনির নেতৃত্বাধীন গ্রুপ নিজস্ব ব্যানার তৈরি করে তাতে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের ছবি না রেখেই মিছিলে অংশ নেয়।

বিষয়টি জানাজানি হলে সভাপতি পক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং বাকবিতণ্ডা থেকে সংঘর্ষ শুরু হয়।

সহসভাপতি ওসমান গনি অভিযোগ করে বলেন, চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসী মান্নান-অপু বাহিনী আমাদের ওপর পাটি অফিসের সামনে হামলা চালায়। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে ব্যানার নিয়ে মিছিলে যোগ দিয়েছিলাম, কিন্তু তারা পরিকল্পিতভাবে হামলা চালায়। আমাদের অন্তত ৭-৮ জন কর্মী গুরুতর আহত হয়ে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি আছেন।”

অন্যদিকে সভাপতি মান্নানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, ওসমান গনি গ্রুপ আগে থেকেই অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে প্রস্তুত ছিল। তারা ব্যানারবিতর্কের আড়ালে কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। আমরা আত্মরক্ষার্থে প্রতিরোধ করেছি।”

এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই থানায় লিখিত অভিযোগ দেয়নি। তবে দলীয় পর্যায়ে সমঝোতার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

উভয় পক্ষই জানিয়েছে, “দলীয়ভাবে সমাধান না হলে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।”

এ বিষয়ে জানতে ৩৩নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মান্নানের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, তৃণমূল পর্যায়ে বিএনপির এমন অন্তর্কলহ সংগঠনের ঐক্য ও মাঠপর্যায়ের নেতৃত্বের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করছে।

উল্লেখ্য, এর আগে দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি মোহাম্মদপুর থানাধীন ৩৩নং ওয়ার্ড বিএনপির তৎকালীন সভাপতি মান্নান হোসেন শাহীন ও সাধারণ সম্পাদক মো. জহিরুল ইসলাম অপুকে বহিষ্কার করেছিল।

সর্বশেষ - আইন ও আদালত

আপনার জন্য নির্বাচিত

সেইফ টমি ও তাজুলের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের মামলা

৪৫ বছরে গোপালগঞ্জে উন্নয়নের বদলে লুটপাট : শেখ সেলিমের ‘অভিজাত সাম্রাজ্য’ বনাম জনগণের বঞ্চনা

মিথ্যা মামলায় আটক স্বামীর মুক্তির দাবীতে স্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন

রূপনগরে টিসি পণ্যে অনিয়ম: মাল ট্রাকে লুকিয়ে বিক্রি, সাংবাদিকদের ধমক দিলেন উপপরিদর্শক ইসমাইল হোসেন

রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করেছে: বিএনপি

পল্লবীতে অস্ত্রের মহড়া ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আতঙ্ক: মনির ও রুবেল আটক

শিক্ষাকে ব্যবসা নয়, সেবায় রূপান্তর করতে হবে: আমিনুল হক

পশ্চিম ছাত্রদলের সভাপতি রবিন খান

আলো জ্বলে উঠল পদ্মা সেতুর ল্যাম্পপোস্টে

তারেক রহমানের দেশে ফেরা ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে মুক্তির আশা সাধারণ মানুষের