শুক্রবার , ১৩ এপ্রিল ২০১৮ | ১৩ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আওয়ামীলীগ
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তথ্য-প্রযুক্তি
  8. ধর্ম
  9. বি এন পি
  10. বিনোদন
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. রাজধানী
  13. লাইফস্টাইল
  14. শিক্ষা
  15. শিল্প ও সাহিত্য

রতারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ জামাত শিবিরের দখলে মানছেন না সরকারি কোন নির্দেশনা

প্রতিবেদক
bangladesh ekattor
এপ্রিল ১৩, ২০১৮ ৭:১৬ অপরাহ্ণ

আজিজুল ইসলাম (জেলা প্রতিনিধি সুনামগঞ্জ)

রতারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ জামাত শিবিরের দখলে মানছেন না সরকারি কোন নির্দেশনা।
যারা দেশে থেকে দেশের বিরুধিতা করে তারা দেশ ও জনগনের শত্রæ। শুধু তাই নয় তারা ভবিষ্যতে দেশেকে হুমকির
মুখে ঠেলে দিতেপারে। তেমনি সুনামগঞ্জ জেলার বিশ^ম্ভরপুর উপজেলায় সলুকাবাদ ইউনিয়নের, রতারগাঁও উচ্চ
বিদ্যালয় ও কলেজের প্রধান শিক্ষক জামাত নেতা ও ম্যানেজিং কমিটির সদস্য নজরুল সহ আরো অনেকে জামাত
নেতা। যেখানে রয়েছে পাকিস্তানি রাজাকার বাহীনির আইন। আর সে আইন চালাতে চাচ্ছেন ঐ জামাত শিবির
নেতারা। বাংলাদেশে থেকে সরকারি সকল সুযোগ সুবিধা নিয়েও, জামাত নেতারা পাকিস্তানি আইনে চালাতে চাচ্ছে
রতারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ। জানা যায় রতারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে কখনো পহেলা বৈশাখী কোন
অনুষ্ঠান করেন নি। সরকারি নির্দেশনা থাকা সত্যে ও তারা সরকারের কোন নির্দেশনা তোয়াক্কা না করে তাদের
মনগরা মতে চালাচ্ছে ঐ প্রতিষ্ঠান। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় ঐ প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মহসিন আহমদ
ইয়াসিন এক তরফা লুভ লালসার মানুষ, সে নিজের পকেট গরম করার জন্য সব সময় ব্যাস্ত থাকে, এবং কি
সরকারি যে কোন অনুদান আসলে তার নিজের লোকের মাধ্যমে আতœসাধ করার চেষ্ঠা করে বলেও অভিযোগ
পাওয়া গেছে। এলাকাবাসিরা আরো জানান পুর্বে একটি জাতীয় পত্রিকায় স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতির
বিষয় প্রকাশ হয়েছিল, এবং সুনামগঞ্জ জেলা প্রসাসকের কার্যালয় থেকে ম্যাজিস্ট্রেট আমিমুল এহসান,
তদন্ত করার জন্য আসেন তদন্ত শেষ করে যাওয়ার পরে, প্রধান শিক্ষক জামাত নেতা মহসিন আহমদ ইয়াসিন,
রাস্তায় দারিয়ে অশ্লিল ভাষায় গালিগালাজ করেন, বলেন আমি আমার মতে স্কুল ও কলেজ চালাব, এখানে আর
কোন দিন কাউকে আসতে দেবনা, প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব আমার এখানে আমি কি করব না করব এটা আমার বেপার।
প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠান করা লাগবেনা অযতা কেন টাকা নষ্ঠ করব, এমন মন্তব্য করেন বলে স্থানীয়রা জানান। এ
বিষয়ে প্রধান শিক্ষকের সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে, তিনি বলেন আমরা বৈশাকের কোন অনুষ্ঠান করব না
সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এই বলেই সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করেন। এরপর অনেক বার ফোন করলেও তিনি ফোন
রিসিভ করেননি। অন্যদিকে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের বিশ^ম্ভরপুর উপজেলার সহ-
সভাপতি মহরম আলী, বলেন আমি সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান করতে চাই, কিন্তু আমি
ছাড়া আর কেউ অনুষ্ঠান করতে রাজি হয়নি, তিনি আরো বলেন অনুষ্ঠান মানে হাসি খুশীর বেপার এখানে অন্য
সদস্য ও শিক্ষকরা বেদাত বলে নিষেধ করেন।

সর্বশেষ - সর্বশেষ সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত