শুক্রবার , ১৯ জানুয়ারি ২০১৮ | ১৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আওয়ামীলীগ
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তথ্য-প্রযুক্তি
  8. ধর্ম
  9. বি এন পি
  10. বিনোদন
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. রাজধানী
  13. লাইফস্টাইল
  14. শিক্ষা
  15. শিল্প ও সাহিত্য

অস্ত্রধারী নিয়াজুল গ্রেপ্তার না হলেও জিডি করেছেন

প্রতিবেদক
bangladesh ekattor
জানুয়ারি ১৯, ২০১৮ ১২:১৩ পূর্বাহ্ণ

প্রকাশ্যে পিস্তল উঁচিয়ে সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভী ও তাঁর সমর্থকদের ওপর হামলাকারী নিয়াজুল ইসলাম খানকে দুই দিনেও গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। নিয়াজুল কোথায় আছেন সে তথ্যও নেই পুলিশের কাছে। তবে পুলিশ খুঁজে না পেলেও বাদী হয়ে গতকাল বুধবার নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় অস্ত্র ছিনতাই ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগ দাখিল করেছেন নিয়াজুল।

জেলা পুলিশ সুপার জানিয়েছেন, অস্ত্রধারী নিয়াজুলকে তাঁরা খুঁজছেন। পেলেই আইনের আওতায় আনা হবে।

ক্ষমতাসীন দলের সাংসদ শামীম ওসমানের চার ক্যাডারের একজন হিসেবে নারায়ণগঞ্জবাসী নিয়াজুলকে আগে থেকেই চিনতেন। প্রকাশ্যে পিস্তল উঁচিয়ে সেলিনা হায়াৎ আইভী ও তাঁর সমর্থকদের ওপর হামলার পর এখন আলোচিত নিয়াজুল।

গণমাধ্যমে অস্ত্র হাতে ছবি প্রকাশ হওয়ার পর বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জে আর তাঁকে প্রকাশ্যে দেখা যায়নি। নগরীর উত্তর চাষাঢ়ার বাড়িতে বা শিবু মার্কেটে নিজের রেস্তোরাঁয়ও ছিলেন না নিয়াজুল।

বৃহস্পতিবার সাড়ে ১১টার দিকে উত্তর চাষাঢ়ার বাড়িতে গিয়েও নিয়াজুল ইসলামের পরিবারের কাউকে পাওয়া যায়নি। তাঁদের ঝুটের ব্যবসা পরিচালনাকারী ব্যবস্থাপক পরিচয় দেওয়া খোকা মিয়া প্রথম আলোকে বলেন, এখানে নিয়াজুল ইসলাম থাকেন না। তাঁর ছোট ভাই রিপন ও তাঁর ভাতিজা রাতুল এখানে থাকেন। খোকা মিয়া নগরীর চাষাঢ়া রেললাইন এলাকায় পাশের ঝুট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে যেতে বলেন। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, ওই অফিসের দেয়ালে শামীম ওসমানের ‘৪ খলিফা’ (সারোয়ার, মাকসুদ, লাল ও নিয়াজুল) বিশাল ছবি লাগানো হয়েছে। পাশে নিয়াজুল ইসলামের ছবি একটি ছোট ফ্রেমে রয়েছে। এখানে কথা হয় নিয়াজুল ইসলামের ছোট ভাই ইসলাম খান রিপনের সঙ্গে। রিপন বলেন, তাঁর ভাই ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তিনি নারায়ণগঞ্জ ক্লাবে নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় ওই অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। তাঁর ভাইয়ের লাইসেন্স করা অস্ত্রটি ছিনতাই হয়েছে। বুধবার তাঁর মাধ্যমে নিয়াজুল ইসলাম বাদী হয়ে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
অভিযোগে কী আছে জানতে চাইলে ইসলাম খান রিপন বলেন, বড় ভাই কী লিখেছেন, আমি কিছু জানি না। নিয়াজুল ইসলাম বর্তমানে কোথায় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ওই দিনের ঘটনায় তাঁর ভাই (নিয়াজুল) গুরুতর আহত হলে চিকিৎসার জন্য ভারত গেছেন বলে দাবি করেন তিনি।

পুলিশের একটি সূত্র জানিয়েছে, ওই দিনের হামলায় আহত জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ানসহ ১৭ জনকে আসামি করে মডেল থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।

জেলা পুলিশ সুপার মঈনুল হক প্রথমে আলোকে বলেন, ওই দিনের সংঘর্ষের ঘটনায় কেউ কোনো মামলা করেনি। বৈধ-অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহারকারীদের ব্যাপারে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। পুলিশ কাজ শুরু করেছে। অস্ত্রধারী নিয়াজুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে। নিয়াজুলের লিখিত অভিযোগটি জিডি হিসেবে নিয়ে তদন্ত করছে পুলিশ।

সুত্র: প্রথম আলো

সর্বশেষ - সর্বশেষ সংবাদ

আপনার জন্য নির্বাচিত

মিরপুরে হত্যা মামলার পলাতক আসামী ১২ বছর পর গ্রেফতার

পালকি শিল্পি গোষ্ঠির অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইব্রাহীম খলিল মজুমদার

চোরাই মোবাইল নিয়ন্ত্রণে মামা-ভাগ্নে গ্রুপের ভাগ্নে গ্রেফতার,মামা অধরা!

মিরপুরে জাতির পিতার শতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

যুদ্ধাপরাধীর দায়ে অভিযুক্ত মামলার পলাতক আসামী আবুল কাসেম গ্রেফতার

সাংসদ শিমুলের বিরুদ্ধে করা জিডি সম্পুর্ণ মিথ্যা- জানালো রাজশাহী পুলিশ

প্রকৃত তাঁতীরাদের নাম নেই পুর্নবাসন প্লট বরাদ্দের তালিকায়: করোনায় ধ্বংস প্রায়ই বেনারসি তাঁত শিল্প

সেফটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মেট্রোরেলের পিলারে ধাক্কা:আহত ৭

২৬ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক কারবারী’কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৪

নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনের নেতা: র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার