(বাংলাদেশ একাত্তর) এস এম বাবুলঃ অবৈধ স্থাপনা ও হকারদের দখল হতে সড়ক ও ফুটপাত মুক্ত করতে ২২ সেপ্টেম্বর থেকে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এই উচ্ছেদ অভিযান চলমান থাকবে বলে জানিছে ডিএনসিসি ।
গত ১৯ সেপ্টেম্বর ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ (এম পি) ঢাকা-১৬ আসনে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে।এই উচ্ছেদ অভিযানে অংশ নেয় অতিঃ উপ পুলিশ কমিশনার সাহেন শাহ মিরপুর বিভাগ, এসএম শামীম সহকারী পুলিশ কমিশনার (পল্লবী জোন), নজরুল ইসলাম ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পল্লবী থানা। পল্লবী থানা আওয়ামী লীগ,যুব লীগ, শ্রমিকলীগ, ছাত্রলীগ সহ আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা।
রাজধানীর মিরপুর ১০,১১,১২ মুল সড়ক হইতে উচ্ছেদ অভিযান শুরু হয় তা পর্যাক্রমে চলতে থাকে কিন্তু পল্লবী থানা রোড ৬০ ফুট রাস্তার ৪০ ফুটই হকারদের দখলে, যে জন্য প্রতিনিয়তই পথচারী রাস্তায় দুর্ঘটনার শিকার হয়। বিশেষ করে পল্লবী এ ব্লক-৫ নং হতে ৯ নং রোড পর্যন্ত কখনও দখল মুক্ত করতে পরেনি। পুলিশ আসার আগে সংবাদ পেয়ে হকারা ভ্যান গাড়ী নিয়ে চলে যায়। ২ থেকে ৩ ঘণ্টা পরে আবার পুরা রাস্তা হকারদের দখলে চলে যায়।
হকারদের পিছনে কিছু রাজনৈতিক নেতা ও কয়েক জন পুলিশ ইন্সপেক্টর জড়িত আছে বলে গোপন সংবাদে জানাযায়।
তবে-৩ই অক্টোবর বেলা-১১ ঘতিকায় পল্লবী থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব, নজরুল ইসলামের হস্তক্ষেপে হকার উচ্ছেদ এবং ৪জন পুলিশ সদস্য দিনভর পাহারায় থাকতে দেখা যায় যে কারনে রাস্তা অনেক হকার মুক্ত ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন লক্ষ্য করা যায় ।
স্থানীয় বাড়ির মালিক ও পথচারী জানায় হকার না থাকায় এখন রাস্তা অনেক প্রস্তত হয়েছে, চলাচলেও সমস্যা হচ্ছেনা আমরা চাই এভাবে আমাদের রাস্তা হকার মুক্ত থাকুক।
অন্যদিকে মিরপুরের বিভিন্ন সড়ক জুড়ে চলছে অবৈধ ভাবে ব্যাটারী চালিত অটোরিকশা।অটোরিকশার চলার গতি অতি-বেশি হওয়ায় হচ্ছে প্রতিদিনই ছোট বড় দুর্ঘটনা এমন কি শোনা যায় অটোরিকশার ধাক্কায় মৃত্যুর মত ঘটনাও।
এমপি ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ পল্লবী ২নং ওয়ার্ড কমিউনিটি সেন্টারের এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপস্থিত মিরপুর ও পল্লবী জোনের পুলিশ কর্মকর্তা ও স্থানীয় এলাকার বাসির সম্মুখে বলেন, মিরপুর ১৬ আসনের কোন রাস্তায় অবৈধ ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চলবেনা বলে নির্দেশনা দেন। কিন্ত তার পর থেকে আজ এ লেখা পর্যন্ত দেখা যায় সড়কে সেই বক্তব্যের কোন মিল পাওয়া যায়নি। চলছে তো চলছেই সড়কে অটোরিকশা।