(বাংলাদেশ একাত্তর) রমজান মাস আসলেই পৃথিবীর সকল ধর্মপ্রান মুলিম সম্প্রদায়ের মানুষ জাতী আল্লাহকে রাজি খুশি করানোর জন্য রোজা রাখেন। রোজার দিনে খাবারের দোকান গুলো প্রকাশ্যে বিক্রি না করে তাই খাবার হোটেল ও চা-বিড়ি দোকান গুলোর মালিকদের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন-বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্টাতা সভাপতি জনাব, শেখ ওয়াছি উজ্জামান (লেলিন)
অন্যদিকে রোজা রাখার ফজিলত – যা বললেন, ড.জাকির নায়েক।
রোজা রাখার শারীরিক উপকারিতা নিয়ে বর্তমানে কারও আর কোন সন্দেহ নেই। ইহুদী নাসারা বিজ্ঞানীরাও একবাক্যে রোজার সুফল বর্ণনা করেছেন। নাসার বিজ্ঞানীরা অনেক গবেষণা করে বের করেছেন, এক অদৃশ্য শক্তির বলে সারাদিন অভুক্ত থেকেও রোজাদারগণ কষ্ট পান না বরং শারীরিকভাবে সুস্থ থাকেন। মার্কিন চিকিৎসা বিজ্ঞানী জেইগে ওকসে (Ziege Ochse) এক গবেষনার মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন, ডায়াবেটিস রোগীরা যারা রোজা থাকেন তাদের হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয় না। এছাড়া এইডস ক্যান্সারের মত দুরারোগ্য ব্যাধিও রোজা রখার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব বলে অনেক প্রখ্যাত বিজ্ঞানী দাবী করেছেন। মহান সৃষ্টিকর্তার এক অপরিমেয় কুদরত।
নাসার মার্কিন বিশেষজ্ঞগণ গবেষণায় দেখেছেন রোজাদারগণের মস্তিষ্কে নিউরোট্রফিক মেটা ফ্যাক্টর নামক এক ধরনের মস্তিষ্ক উদ্দীপক বেড়ে যায়, যার ফলে মস্তিষ্কে ইলেক্ট্রোসাইকোম্যাগনেটিক ফোর্স তৈরি হয়। যার কারণে নতুন ব্রেইন সেল বা মস্তিষ্ক কোষ উত্পাদন বৃদ্ধি পায়, রোজাদারগণের আইকিউ অনেক বেড়ে যায়।
রোজাদারগণের মগজে ব্রেইন সেল বৃদ্ধি পায় বলে তারা বেশি বেশি আধ্যাত্মিক চিন্তার করতে পারে, যার ফলে তারা আরো ভালভাবে সৃষ্টিরহস্য অনুধাবন করতে পারে এবং কোরআনের মাহাত্ম্য অনুধাবন করতে পারে। এছাড়া রোজা রাখার ফলে যৌন ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায় বলে ইহুদী বিজ্ঞানী শাফ আর্শ (Schaf Arsch) প্রমাণ করেছেন। রোজা অনেক রোগেরই মহৌষধ। ইহুদী নাসারা নাস্তিক বিজ্ঞানীরা এখনো ভেবে বুঝে উঠতে পারে নি, ১৪০০ বছর আগে কীভাবে এত চমৎকার বৈজ্ঞানিক জ্ঞান, এমন এক ঔষধ একজন নিরক্ষর লোক মানুষকে দিয়ে গেছেন। গোপন সূত্রে খবর পাওয়া যায়, ইসলামের রোজার ফজিলত জানার পরে নাসার বিজ্ঞানীরা এখন দলে দলে রমজান মাসে রোজা রাখছে, এমনকি ইসলাম কবুল করতেও শুরু করেছে। কিন্তু ইহুদী নাসারাদের নিয়ন্ত্রিত মিডিয়া ঘটনাটিকে ধামাচাপা দিতে চেষ্টা করছে। এদিকে মিরপুর পল্লবী এ-ব্লকের দারুস সালাম জামে মসজিদে দেশ-বিদেশের থেকে আগমন মুসল্লিরা বলেন, বাহিরের দেশ গুলোতে রোজার দিনে খাবারের দোকান গুলো চালু থাকে না, চালু থাকলে কিছু রোজাদার ব্যক্তিদের মনে একটু হলেও কেমন কেমন জেন করতে পারে। তাই তারা মনে করছেন বাংলাদেশ মুসলিম দেশ হিসেবে পুলিশ স্টেশনের সামনে খাবারের দোকান গুলো যাহাতে খোলা না সেদিকে সবার খেয়াল রাখা ্উচিৎ বলে মনে করেন তারা।