(বাংলাদেশ একাত্তর.কম) ডেক্স রিপোর্টঃ দেশের প্রায়ই স্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় মানুষের জীবন প্রদীপের সংখ্যা দিন রাতে এমনকি ভোরের বেলায়ও নিভে যাচ্ছে। দুর্ঘটনার প্রধান কারন চালকের বেখেয়ালি পোনাই মুল কারন হিসেবে দেখছেন সুশীলসমাজের লোকজন।
নিহতের নাম মোঃ সাহিদ হোসাইন (৩৭)। নিহত সাহিদ সেকশন-১২, ব্লক-ই, লাইন-৬, কুর্মিটোলা ক্যাম্প, পল্লবীর বাসিন্দা। তার গ্রামের বাড়ি, লতিফ পুর কলোনী, পিং- আমিন মিয়া। থানা-জেলা বগুড়া। আজ সোমবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে কারন বাজার মাছ ক্রয়ের উদ্দেশ্য রওনা হলে, রাজধানীর মিরপুর-১১, কালসী রোড পূরবী সিনেমা হলের উল্টা পাশে ইসলামীয়া হাসপাতাল সংলগ্নে বাসের ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পিছন থেকে দুরত্ব সুটে আশা বসুমতি ট্রান্সপোর্ট লিঃ এর একটি বাস গাড়ী-নং ১১-৭১৫২ এর ধাক্কায় মাথার মগজ বের হয়ে যায় ও ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। ঘাতক বাস দুরত্ব গতিতে মিরপুর-১০ নাম্বারের দিকে টেনে চলে যায়। পরে পল্লবী থানায় খবর দিলে এস আই শামীম লাশটি উদ্ধার করে।
আরেক পথচারি রাজু বলেন, বসুমতি কিছু দিন পর পর বড় বড় দুর্ঘটনা করে। বসুমতি বাস গাড়ী দুর্ঘটনা করে থানায় গেলে তারা নিজেদের নিরাপদ ও ভাবে। ঘাতক বসুমতি বাস গাড়ির মালিক সবুজ পল্লবীর বাসিন্দা বলেও জানা যায়।
নিহত সাহিদ হোসাইনের স্ত্রীসহ এক মেয়ে হেনা (২০) আলামিন ১৬, ছোট ছেলে সাহিল( ৩) নামে দুটি ছেলে রয়েছে। পল্লবী থানার পুলিশ এসআই শামীম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘাতক বাস মধুমতি ট্রান্সপোর্ট লিঃ কে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহ হাসপাতালে পাঠানো হবে। এবিষয়ে পল্লবী থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।