মামালা সূত্রে জানা গেছে, ওই ছাত্রী স্থানীয় একটি মাদ্রাসা থেকে এ বছর দাখিল পরীক্ষা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকালে নিজ বাড়ি থেকে সে চাচার বাড়িতে যাচ্ছিল। পথে উপজেলার কৃষ্ণপুর এলাকার সুরুজ মিয়ার ছেলে কামরুল তার মুখ চেপে পাশের দেওয়ান আলীর পরিত্যক্ত বাড়িতে নিয়ে ধর্ষণ করে।
ঘরের ভেতরে মেয়েটিকে আটকে রেখে বাহির থেকে দরজা বন্ধ করে কামরুল পালিয়ে যায়। মেয়েটি দীর্ঘক্ষণ চেষ্টার পর ছাত্রীটি তার হাত ও মুখের বাঁধন খুলে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে মনোহরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন ।
এই ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে কৃষ্ণপুর ইউপি চেয়ারম্যান মো. এমদাদুল ইসলাম আকন্দ বলেন , এ ঘটনার পরপরই তাদের বাড়িতে গিয়ে থানায় মামলা করার পরামর্শ দিয়েছি।
মনোহরদী থানার ওসি ফখরুদ্দিন ভুইয়া বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় শুক্রবার বিকালে মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্ত কামরুল ইসলামকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।