বুধবার , ৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | ১২ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন ও আদালত
  3. আওয়ামীলীগ
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খেলাধুলা
  6. জাতীয়
  7. তথ্য-প্রযুক্তি
  8. ধর্ম
  9. বি এন পি
  10. বিনোদন
  11. বিশেষ সংবাদ
  12. রাজধানী
  13. লাইফস্টাইল
  14. শিক্ষা
  15. শিল্প ও সাহিত্য

জাবেলে নুর পরিবহনের রং পরিবর্তনে ঘসা মাজা

প্রতিবেদক
bangladesh ekattor
সেপ্টেম্বর ৫, ২০১৮ ৪:৫৩ অপরাহ্ণ

বাংলাদেশ একাত্তর

আফজাল হোসেন ও মুন্না

জাবেলে নুর পরিবহনের রং পরিবর্তনে ঘসা মাজা  জাবালে নূর পরিবহনের বাস অন্য নামে চলছে। এ নামে কোনো বাস এখন আর সড়কে দেখা যাচ্ছে না। একই রুটে বিভিন্ন কোম্পানিতে চলছে তাদের বাস। তবে জাবালে নূর কর্তৃপক্ষ বিষয়টি অস্বীকার করেছেন

সরেজমিন দেখা গেছে, আগারগাঁও এলাকায় জাবালে নূরের পার্কিং জোনে ভাঙাচোরা ৩-৪টি বাস পড়ে আছে। অন্যদিকে মিরপুর ১ নম্বর আনসার ক্যাম্পে এ পরিবহনের কোনো বাস দেখা যায়নি। পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা দুটি বাসে ঘষামাঝার কাজ চলছে। জাবালে নূর ঘষে সেখানে তেঁতুলিয়া পরিবহন লেখা হচ্ছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শ্রমিক বলেন, আগে এখানে ৬০-৭০টি বাস ছিল। এখন আছে ৪-৫টি। ২-৩ দিন পর এটাও থাকবে না। আগারগাঁও ও মিরপুর ২ নম্বর স্টেডিয়ামের গলিতে অবস্থিত জাবালে নূরের অফিসে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি।

এ পরিবহনের নিজস্ব পার্কিংয়ের জন্য কোনো জায়গা ছিল না। মিরপুর ১ নম্বর আনসার ক্যাম্প ও আগারগাঁওয়ে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরসংলগ্ন খালি জায়গা পার্কিং হিসেবে ব্যবহার করা হতো। এ দুই স্থানে দেড় শতাধিক বাস থাকত।

গত মাসের প্রথম সপ্তাহে র‌্যাবের অভিযানে এ পরিবহনের ৬টি বাস আটক হলে আতংঙ্কগ্রস্ত বাস মালিকরা নিজেদের জিম্মায় বাসগুলো সরিয়ে নেয়। বাসগুলো মহল্লার অলিগলিসহ মিরপুর ১ নম্বর বেড়িবাঁধ ও ইস্টার্ন হাউসিং এলাকার বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে রাখা হয়।

বাস মালিক রেশমা আক্তার বলেন, জাবালে নূর পরিবহনে আমার ৬টি বাস ছিল। র‌্যাবের অভিযানে ৪টি আটক হয়েছে। দুটি ছাড়িয়েছি, বাকি দুটি এখনও ছাড়াতে পারিনি। শুনেছি রুটপারমিট বাতিল হয়েছে।

এখানে আর বাস দেব না। তাই ব্যানার পরিবর্তন করে ৪টি বাস আকিক পরিবহনকে দিয়েছি। আমার মতো বাকি সবাই ব্যানার পরিবর্তন করেছেন। মিরপুর ১ নম্বর বেড়িবাঁধ ও ইস্টার্ন হাউসিং এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নির্জন ও নিরিবিলি বিধায় এখানকার বিভিন্ন গ্যারেজ ও খোলা জায়গায় জাবালে নূরের বেশির ভাগ বাসের পেইন্টিংয়ের কাজ করানো হয়েছে।

অন্যদিকে মিরপুরে হাজার হাজার বাস চলাচল করছে পাশে লেগুনা গাড়ী ও সিএনজি গাড়ী চলাচল করে এই লেগুনা ও সিএনজি গাড়ীর নেই কোন সরকারি অনুমোদন রুটপারমিট চালকদের ও নেই কোন ড্রাইভিং লাইসেন্স মুল সড়কে বানিয়েছে লেগুনা ষ্ট্যান্ড ও সিএনজি ষ্ট্যান্ড এরা রাজনৈতিক প্রভাব দেখাইয়া চালাইতেছে পল্লবী থানা পল্লবী পুলিশ ফাড়ি ও রূপনগর থানা’কে ম্যানেজ করে এই অবৈধ গাড়ী রাজধানীর বুকে দুমছে চলছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বাসের এক চালক বলেন, টাকা ছাড়া ঢাকা সহরে পানীও খাওয়া যায় না , আর পুলিশকে টাকা না দিলে সড়কে গাড়ী চালানো ও সড়কে গাড়ী রাখা কোন মতেই সম্ভবনা, রাতে সেসব বাসগাড়ী মুল সড়কে অবৈধ ভাবে পার্কিং করে রাখে। ট্রাফিক পুলিশ ও সার্জেন্ট ও হলুদ সার্জেন্টদের পকেটে কিছু যায়। মিরপুর পুরবী কালশি রোড হয়ে পল্লবী নুতন থানা হয়ে সিরামিক রোড রাতে এ সকল রোডেই  দূ’পাশেই  সারি সারি বাসের লম্বা লাইন থাকে এই সড়ক গুলো মিরপুর-১২ পুলিশের টিআই সোহেল নিয়ন্ত্রন করে বলেও জানান এই চালক।

সর্বশেষ - সর্বশেষ সংবাদ