নাজমুল হাসান নিরব,ফরিদপুর চরভদ্রাসন প্রতিনিধিঃ
ফরিদপুর চরভদ্রাসন উপজেলায় গত ১১ এপ্রিল সাবেক স্বামীর ছুরিকাঘাতে নিহত রিক্তার ঘাতক স্বামী আলমগির গত বুধবার দিবাগত রাত দেরটার দিকে গ্রেফতার হয়েছে।
জানা যায় গত ১১ এপ্রিল আলমগির রিক্তা আক্তারকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।পরের দিন সকাল ১১ টার দিকে রিক্তা আক্তার মারা যায়।
মারা যাওয়ার পর চরভদ্রাসন থানায় একটি অভিযোগ করা হয়।তারই ভিত্তিতে চরভদ্রাসন উপজেলা পুলিশ প্রশাসন তাকে গ্রেফতার করতে তৎপর হয়। আজ দিবাগত রাত ১ টার দিকে আলমগিরের মোবাইল ট্রাকিং এর মাধ্যমে তার অবস্থান পাওয়া যায় সাভার থানার তেতুঝড়া ইউনিয়নের পানপাড়া গ্রামে।সাভার নবীনগরে অবস্থিত র্যাব -৪ এর সিপিসির-২ সহায়তায় চরভদ্রাসন থানায় উপ-পরিদর্শক স্বপন কুমার উক্ত গ্রামে অভিযান চালায়।
এদিকে গত বুধবার বিকাল ৫ টার দিকে সড়ক ও নৌ যোগে তাকে চরভদ্রাসন থানায় নিয়ে আসা হলে।সাংবাদিকবৃন্দ ঘাতক আলমগির এর সাথে সংবাদ সংগ্রহের কাজে দেখা করতে গেলে কর্মরত পুলিশ অফিসার ও পুলিশ সদস্যবৃন্দ তাদের দেখা করতে বারন করে এবং পরে আসতে বলে। ঘাতক আলমগির সাথে দেখা করতে দিবেনা বিধায় নানান তালবাহনা করেন চরভদ্রাসন থানার পুলিশ। প্রতি পদে পদে যদি প্রশাসনের কাছে তথ্য সংগ্রহের জন্য গেলে সহযোগিতা না করে যদি লুকোচুরি পুলিশ খেলে তাহলে দেশও জাতীকে আমরা কি ভাবে নুতন সংবাদ প্রচার করবো। ১৮ কোটি জনগন নুতন নুতন সংবাদ জানতে পত্র পত্রিকার ও টিভি সেটের সামনে বসে থাকেন সয়ং দেশের প্রধান মন্ত্রীও। সাংবাদিক জাতীর বিবেক আর সেই জাতীর বিবেককে বার বার কেন পুলিশ তথ্য সংগ্রহ কাজে বাধা প্রধান করে এবং ১৮ কোটি মানুষের আশা ভেংগে দিচ্ছে পুলিশ।