তৃতীয়বার রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের চা চক্রের আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ।
গতকাল ২রা ফেব্রুয়ারি ২০১৯ ইং তারিখ শনিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে গণভবনে চা চক্রে যোগ দেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতারা।
[দৈনিক বাংলাদেশ একাত্তর] এস এম বাবুল।
আমন্ত্রীত নেতা-নেত্রী বৃন্দ বিকাল তিনটা থেকে গণভবনে প্রবেশ করতে থাকেন চারটার পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উক্ত অনুষ্ঠানে যোগদেন।
চা-চক্রে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, নুরুল ইসলাম নাহিদ, কৃষিমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক, গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আবদুল মতিন খসরু প্রমুখ।
আমন্ত্রীত অতিথিদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ ওয়াসিউজ্জামান লেলিন উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া উক্ত অনুষ্ঠানে বিরোধী দলের জ্যেষ্ঠ কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ, কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের, মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা, জিয়াউদ্দিন বাবলু, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জাপা নেতা এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, মুজিবুল হক চুন্নু, সুনীল শুভ রায়, জাতীয় পার্টির (মঞ্জু) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, জাসদ নেতা মইন উদ্দীন খান বাদল, নাজমুল হক প্রধান, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন,
বিভিন্ন বিশিষ্ট জনের সাথে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ ওয়াসিউজ্জামান লেলিন
আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য চায়ের সঙ্গে খাবারের তালিকায় স্থান পেয়েছে ফুচকা,চটপটি,ভাপা পিঠা,চিতই পিঠা,পুলি পিঠা,পাঠিসপটা পিঠা,জিলাপি, কাবাব-নানরুটি ও বিভিন্ন ধরনের মৌসুমি ফল,ফলের জুস,কফি ইত্যাদি।
এই চা চক্রে বিএনপি ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং বাম জোটের নেতারা যোগদান করেননি।
গণভবনের দক্ষিণ লনের সবুজ চত্বরে এ চা-চক্রের আয়োজন করা হয়।